পোস্টগুলি

অক্টোবর, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

দুর্গাপূজার অষ্টমীর রাতে ঠাকুর দেখে বাড়ি ফেরার পথে দুষ্কৃতীদের হাতে আক্রান্ত বিজেপি কর্মী মিলন হালদার :

ছবি
দুর্গাপূজার অষ্টমীর রাতে ঠাকুর দেখে বাড়ি ফেরার পথে দুষ্কৃতীদের হাতে আক্রান্ত হওয়ার পর আচমকাই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আচমকাই মৃত্যু হলো কাউগাছি চন্ডীতলা এলাকার বাসিন্দা মিলন হালদারের। পরিবারের অভিযোগ গত অষ্টমীর রাতে ঠাকুর দেখে বাড়ি ফেরার পথে মিলন হালদার কে কিছু দুষ্কৃতী তার পথ আটকে তাকে ব্যাপক পরিমাণে মারধর করা হয়।স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে ঘটনার কথা বাড়ির লোক জানতে পেরে তাকে উদ্ধার করে বাইপাসের ধারে এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।হাসপাতালেই আজ মিলনের মৃত্যু হয়।পরিবারের অভিযোগ মিলন সক্রিয় বিজেপি কর্মী তার জন্যই তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা তাকে এভাবে পিটিয়ে খুন করেছে।এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।তবে ব্যক্তিগত শত্রুতা নাকি এর পেছনে রয়েছে অন্য কোন কারণ তা খতিয়ে দেখছে জগদ্দল থানার পুলিশ। জগদ্দল থেকে বলরাম বোস রিপোর্ট l

হুগলীতে গৃহবধূর অস্বাভাবিক মৃত্যুঃ

ছবি
হুগলী  জেলার নবগ্রাম শাস্ত্রীনগর কলোনিতে  এক গৃহ বধূর অস্বাভাবিক  মৃত্যুতে  এলাকায়  চাঞ্চল্য  ছড়িয়েছে।  পুলিশ  ও স্থানীয়দের  থেকে জানা যাচ্ছে  মৃতা গৃহবধূর নাম জ‍্যোতি মিশ্র( ৩৩)।  স্থানীয়দের  থেকে জানা  যাচ্ছে  চার বছর আগে বিহারের জ‍্যোতির সাথে  শাস্ত্রী  নগর কলোনির  বাসিন্দা যশোবন্ত মিশ্রের বিবাহ  হয়।তাদের একটি দেড় বছরের সন্তান  আছে।  স্থানীয় বাসিন্দারা  বলেন গতকাল  রাতে  গাড়ির আওয়াজ  পেয়ে এক মহিলা বাইরে বেরিয়ে  দেখেন যশোবন্ত ও তার ভাই জ‍্যোতিকে কাপড়ে মুড়িয়ে  এ‍্যাম্বুলেন্সে তুলছে। তখন তিনি পাড়ার সবাইকে  ডেকে ঘটনাটি জানান  সবাই  আসার আগে তারা গাড়ি  নিয়ে  ঘটনাস্থল থেকে পলায়ন করেন। এরপর এলাকাবাসী  কানাইপুর পুলিশ  ফাঁড়িতে  খবর  দেন এর মধ‍্যে যশোবন্ত ও তার ভাই শ্রীরামপুর হাসপাতালে  জ‍্যোতিকে নিয়ে  গেলে  চিকিৎসক  তাকে  মৃত বলে ঘোষনা  করে।  পুলিশ  হাসপাতাল  থেকে যশোবন্ত ও তার ভাইকে গ্রেপ্তার  করে ও জ‍্যোতির দেহকে ময়নাতদন্তের  নির্দেশ  দেয়।  পুলিশ সূত্রে জানা  যাচ্ছে   যশোবন্ত ও তার পরিবার রোজ জ‍্যোতির উপরে অত‍্যাচার করত।  পূজোর সময়  তার পরিবারের কাছ থেক

তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব সমাজ বিরোধীদের দৌরাত্ম্যে উত্তাল হয়ে উঠল খড়দা অঞ্চল*

ছবি
খড়দা ,বলরাম বোস : গতকাল রাতে খড়দা রহড়া থানার অন্তর্গত পাতুলিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতে বন্দিপুর অঞ্চল আনন্দ পল্লীতে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব সমাজবিরোধীদের দৌরাত্ম্যে উত্তাল হয়ে উঠল খড়দা অঞ্চল l ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল রাতে l তৃণমূলের বেশ কিছু কর্মী তারা একটি চায়ের দোকানে আড্ডা মারছিল l সেই সময় দুটো বাইকে করে ৫-৬ জন তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতী আসে l একটি ব্যাগে করে তিনটে বোমা ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে পালায় lএকটি লাল রঙের পালসার বাইক ছিল এবং অপরটি নীল রঙের পালসার বাইক ছিল l তার পর এই ভয়ে এলাকার মানুষ এদিক ওদিক দৌড়াতে শুরু করে l এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি হয় l যে তিনটে বোম ছাড়া হয় তার মধ্যে দুটি বোম ফাটেনি l যার ফল বেঁচে যায় আশে পাশের সাধারণ মানুষ l রহড়া থানায় খবর দেওয়ার পরে রহড়া থানার পুলিশ এসে বোম  গুলি উদ্ধার করে নিয়ে যায় l এই নিয়ে পাতুলিয়া অঞ্চলে বন্দিপুর অঞ্চলে উত্তেজনা দেখা দেয় l এর ফলেই আজ সকালে এলাকার মানুষ রহড়া থানা ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখায় l সিসি ক্যামেরার ফুটেজ থেকে দেখা যায় l  ২টি বাইকে যাওয়ার সময় একটি ব্যাগে বোম ছুড়ে ফেলে দিয়ে পালায় l ওই স

মায়ের বিসর্জনের পরে ছোট শিশুরা মায়ের কাঠামো তোলাতে ব্যস্ত :

ছবি
বেলঘড়িয়া , বলরাম বোস : পেটের টানে করোনা ভাইরাস উপেক্ষা করেই মাক্স ও শারীরিক দূরত্ব বজায় না রেখে ঠাকুর ভাসানের পরে প্রতিমার কাঠামো তুলতে ব্যস্ত ছোট শিশুরা l যা আমাদের চোখে পড়ল বেলঘড়িয়ার একটি পুকুরে l দশমীর দিন পাড়ার ক্লাব গুলো নিজের পল্লীর পুকুরে প্রতিমা বিসর্জন করে l সেই প্রতিমার কাঠামো তুলে নিয়ে গিয়ে আবার  ছোট শিশুরা পালদের কাছে বিক্রি করে l  তার বিনিময় এই ছোট শিশুরা কিছু পয়সা পায় l সেই পয়সা পরিবারের হাতে তুলে দেয় এই শিশুরা l করোনা ভাইরাসের আক্রমণের ফলে দেশ এবং রাজ্যে লকডাউন শুরু হয় l তার জন্য অনেকের চাকরি চলে যায় l অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে মানুষ পড়ে l বিশেষ করে গরিব মানুষ l যারা দিন আনা দিন খাওয়া মানুষেরা সঙ্কটের মধ্যে পড়ে l যতই বিজ্ঞাপন দেওয়া হোক l ডাক্তার বা বিশেষজ্ঞরা যতই টিভির পর্দায় বলুক মাক্স ব্যবহার করা l হাতে হ্যান্ড স্যানিটাইজার লাগানো ও শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার কথা l কিন্তু একথা কে মানবে বা কি করে মানবে l পেটের টানে উপায় তো নেই  l তাই এই ছোট শিশুরা বেরিয়ে পড়েছে প্রতিমা ভাসানোর পরে কাঠামোর খোঁজ করতে l এই রকমই দৃশ্য

**বরানগর ইঞ্জিনিয়ারিং ফাইনাল ইয়ারের ছাত্র সৌরভ সেনগুপ্ত অস্বাভাবিক মৃত্যু*

ছবি
বরানগর, বলরাম বোস :  ইঞ্জিনিয়ারিং ফাইনাল ইয়ারের ছাত্র বরনগর ভট্টাচার্য্য পাড়ার বাসিন্দা সৌরভ সেনগুপ্ত নিখোঁজ ছিল l তার কিছু দিন পরে তার মৃতদেহ উদ্ধার হল তারি পাড়ার একটি পুকুর থেকে l মৃত সৌরভ সেনগুপ্ত ইঞ্জিনিয়ারিং ফাইনাল ইয়ারের ছাত্র l সৌরভ সেনগুপ্ত বয়স 22 বছর l গত নবমী পূজার দিন রাতে মায়ের কাছ থেকে ঠাকুর দেখতে যাবার জন্য হাত খরচা নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয় l বন্ধুদের সাথে ঠাকুর দেখতে যায় নবমীর রাতে l নবনী রাতের পর থেকে তাঁর আর খোঁজ পাওয়া যায়নি l তার পর পরিবারের পক্ষ থেকে দশমীর দিন সকাল ১১ টায় বরানগর থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করে l পাড়ার পুকুর থেকে তার মোবাইল ফোনটি পাওয়া যায়  l তার পরেই পরিবারের লোকদের সন্দেহ হয় l  বরানগর থানার পক্ষ থেকে পুকুরে সৌরভ সেনগুপ্ত খোঁজার জন্য ডুবুরি নামানো হয় l কিন্তু তারা পুকুরে খুঁজেও নিখোঁজ ইঞ্জিনিয়ারিং  ছাত্র মৃতদেহ পায়নি l তার পরে পরিবারের লোকেরা ১০ জন ডুবুরি নিয়ে আসে l নিখুঁত পরিবারের পক্ষ থেকে আবার পুকুরে খোঁজা খুঁজি শুরু করে l  পুকুর খোঁজা খুঁজির পর বিকেল চারটের সময় তার মৃতদেহ পাড়ার পুকুর থেকে উদ্ধার হয় l তার পর বরানগর থান

**কামারহাটি তে আবার দিনে দুপুরে তোলাবাজি দৌরাত্ম্য*

ছবি
কামারহাটি , নিজস্ব সংবাদদাতা  : ১০ লক্ষ টাকা তোলা আদায়ের ভয় দেখিয়ে কামারহাটি বি টি রোড উপর একটি বড় ওষুধের দোকানে বোম বাস্ট করে আতঙ্ক ছড়ালো l এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছে বেলঘড়িয়া কামারহাটি ২৩০ বাস স্ট্যান্ড এবং মেডিসিন অফ সাগর দত্ত মেডিকেল কলেজের ঠিক উল্টোদিকে l বি টি রোডের উপর জেড মেডি হাব ১ এর বিটি রোড কামারহাটি কলকাতা-৫৮ l  গত ২১ তারিখ রাত ১১ টা থেকে১১. ১৫ মিনিটে একটি মোবাইল নাম্বার থেকে ফোন আসে l ১০ লক্ষ টাকা না দিলে তার ছেলেকে ওষুধের দোকানের মধ্যে গুলি করে মারবে বলে হুম কি দেয় l  কামারহাটি নিজের বাড়িতে l সেই দিন বেলঘড়িয়া থানাকে জানানো হয় l যেই ফোন নাম্বার থেকে ফোন আসছে l যে মোবাইল নাম্বারটি থেকে ফোন করা হয়েছিল এবং তোলাবাজির টাকা চাওয়া হয়েছিল l ওই নাম্বারটি কামারহাটি ফাঁড়িতে এই নাম্বার দিয়ে জি ডি করা হয় l তার পর রাত ১.৫৭  মিনিটে আবার একই নাম্বার থেকে ফোন আসে l তাড়া তাড়ি করে টাকা না দিলে কথা না শুনলে তার ছেলেকে গুলি করা হবে l  এই ওষুধের দোকানের মালিক এবং যার কাছে ফোন আসে তার নাম জাকির হুসেন l উনি কামারহাটি জুট মিলে কাজ করেন

সপ্তমীর দিন গভীর রাতে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা সমাজবিরোধীরা ভেঙে দিল মার্কসীয় সাহিত্য বুক স্টল*

ছবি
বরানগর ,বলরাম বোস : সপ্তমীর দিন গভীর রাতে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা সমাজবিরোধীরা ভেঙে দিল মার্কসীয় সাহিত্য বুক স্টল l ঘটনাটি ঘটেছে বরানগর পৌরসভার অন্তর্গত কুড়ি নম্বর ওয়ার্ডের কুলতলা মরে কালীচরণ ঘোষ রোড l বরানগর পৌরসভার অন্তর্গত কুড়ি নম্বর ওয়ার্ডের সিপিআই(এম ) বরানগর দু'নম্বর এরিয়া কমিটির অন্তর্গত কুড়ি নম্বর ওয়ার্ড l শাখার পক্ষ থেকে প্রায় ২৫ বছর ধরে একই জায়গায় শারদ উৎসবের সময় শারদীয়া পুজোর বই সহ মার্কসীয় সাহিত্য এবং বিভিন্ন সাহিত্যের বিষয়ে বইয়ের সম্ভার নিয়ে বুক স্টল খোলা হয় l ২০১১ সালে রাজ্যে পরিবর্তন আসে l তৃণমূল সরকার গঠন হয় l তার পরে ও শারদীয় উৎসবের সময় ওই একই জায়গায় বরানগর থানা থেকে অনুমোদন নিয়েই বুক স্টল করা হয় l কিন্তু ব্যতিক্রম ঘটলো এবছর বরানগর থানা অনুমোদন থাকা সত্বেও পাশের অঞ্চল কলকাতা জেলা কলকাতা কর্পোরেশনের এবং কলকাতা পুলিশের লাগোয়া অঞ্চল সিঁথি থানার পক্ষ থেকে বারবার করে সিপিআই(এম) উত্তর ২৪ পরগনা জেলা সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য এবং উত্তর দমদম বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক তন্ময় ভট্টাচার্যের কাছে ফোন করেন l ওই জায়গাতে বুক স্টল করা

একজন শিল্পী চিত্রকলা*

ছবি
পশ্চিম মেদিনীপুর, নিজস্ব সংবাদদাতা : ছোটবেলার থেকে অভাব দারিদ্রতার মধ্যে দিয়ে ভাবনা ছিল অনেক কিছু করা বিমান আদকের l ছোট্ট গ্রাম নাড়াজোল , থানা - দাসপুর , জেলা - পশ্চিম মেদিনীপুর থেকে তিনি জন্মগ্রহণ করেন l সেখান থেকেই জীবনের সংগ্রাম বেড়ে ওঠা l  ছোটবেলা থেকেই ছবি আঁকতে ভালোবাসতো l তার গ্রামে শিক্ষক - কেশপুর এর মাননীয় দীলিপ চাপড়ির কাছে ছোটবেলা থেকে আঁকা শেখার হাতে খড়ি l বর্তমানে তিনি একজন আঁকা শিক্ষক l তিনি ১১বছর ধরে বিভিন্ন শিল্প কর্ম করে চলছে l তিনি এই বিভিন্ন ক্ষুদ্র শিল্পের জন্য - ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস এ নাম নথিভুক্ত হয়েছে এবং ৩টি ওয়ার্ল্ড বুক অফ রেকর্ডস এ নাম নথিভুক্ত হয়েছে ।  বর্তমানে - মোমবাতি কে কেটে এবং আগুন দিয়ে যুড়ে রং করে মা দুর্গার মূর্তি ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছেন - মা দুর্গার ত্রিশুল হোক কোভিড ১৯ ভ্যাকসিন , যেটি করোনাষূরের বিনাশ করবে তা শিল্পকলার মধ্যে ফুটিয়ে তুলেছে l

প্লাটফর্মে রাত কাটানো অসহায় বৃদ্ধাদের দুর্গা প্রতিমা দর্শন নবদ্বীপ শহরে*

ছবি
    কৃষ্ণনগর, সমীর দাস :                                    "কত বছর দুর্গা পূজোতে ঠাকুর দেখিনি আজ ঠাকুরের মুখ দেখে খুব ভালো লাগছে , মা ইনাদের মঙ্গল করুন"--এমনই অভিমত ব্যক্ত করেছেন ৭২ বছর বয়সের  এর লক্ষী গাঙ্গুলি। কেউ দশ বছর আবার কেউ আরও বেশী সময় ধরে দুর্গাপূজাতে ঠাকুর দেখেনি।রাত্রিবাস বলতে ঐ প্লাটফর্মের ছাউনি,সেটাও এখন নেই।রাত কাটছে খোলা আকাশের নীচে। ট্রেনের নিত্যযাত্রীদের কাছে থেকে হাত পেতে যা জুটতো তাতেই আশে পাশের হোটেল থেকে খাবার কিনে কোনো রকমে দিন কেটে যেত ।এখন ট্রেন চলাচল বন্ধ ফলে, হাতটা পাতবে কার কাছে? এই অবস্থায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন প্লাটফর্মে রাত্রিবাস করা এই অসহায় মানুষগুলো।সাত মাস অতিক্রান্ত হয়ে গেলো ট্রেন চলাচল বন্ধ।  এদিকে পূজো শুরু। নতুন বস্ত্র তো দূর অস্ত পেট ভরানোর চিন্তা।এই অসহায় মানুষগুলোর জন্য এগিয়ে এসেছে কৃষ্ণনগর শহরের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন "আনন্দধারা"।প্রায় দুইমাস ধরে প্রতিদিন ৫০ জন অসহায় মানুষের জন্য একবেলা রান্নাকরা খাবারের ব্যবস্থা করছে এই সংগঠন। কোনোদিন মাংসভাত,কোনোদিন মাছভাত আবার কোনো দিন ডিম,সব্জীভাত।রুটি, লুচি,আলুরদমও দেওয়া হয়

২০২১সালে বিজেপি বাংলা দখল করছে বললেন জেলা সাংগঠনিক সভাপতি l

ছবি
আজ দঃ  ২৪পরগনার কাকদ্বীপ বিধানসভার রামগোপালপুর অঞ্চলে ঘর ছাড়া  বিজেপি কর্মীদের ঘরে ফেরাতে একটি কর্মসূচি  গ্রহন করে বিজেপি  জেলা নেতৃত্ব। এই অনুষ্ঠানে  উপস্থিত  ছিলেন বিজেপি  মথুরাপুর সাংগঠনিক সভাপতি  দীপঙ্কর জানা ও কাকদ্বীপ ৩নং মন্ডল সভাপতি মেঘনাথ দেবশর্মা।  তাছাড়াও  এই অনুষ্ঠানে  স্থানীয়  বিজেপির প্রায়  ছয় শো নেতা কর্মী উপস্থিত  ছিলেন।  এই অনুষ্ঠানে  তৃণমূলের সন্ত্রাসে ঘর ছাড়া  প্রায় চৌদ্দটি পরিবারকে ঘরে ফেরানো হল ।  অনুষ্ঠানে  বক্তব্য  রাখতে গিয়ে  দীপঙ্কর জানা জেলা তৃণমূল  নেতৃত্বকে তীব্র  আক্রমন করেন তিনি বলেন তৃণমূল  এই জেলায়  জন সমর্থন  হারাচ্ছে তাই ভয়ে নীরিহ বিজেপি  কর্মীদের আক্রমণ  করছে। তবে মানুষ পরবর্তী  বিধানসভা ভোটে এর যোগ্য জবাব  দেবে। তিনি অরো বলেন নরেন্দ্র  মোদির  নেতৃত্বে  গোটা  দেশে যা উন্নয়ন  হয়েছে তা আগে কখনো হয় নি l দঃ ২৪ পরগনা থেকে সুমন্ত দাসের রিপোর্ট

পুজোকে কেন্দ্র করেই, বিভিন্ন ছোটো ছোটো কুটির শিল্পের পুনরুজ্জীবন ঘটে

ছবি
কৃষ্ণনগর ,সমীর দাস : ধর্মীয় বিশ্বাসের পেছনে সমাজের অর্থনৈতিক সামঞ্জস্য কারণ লুকিয়ে থাকে। তাই উৎসবের প্রয়োজন। বর্তমানে মহামান্য হাইকোর্টের নির্দেশে পুজো প্যান্ডেল গুলি কনটেইনমেন্ট জোন ঘোষিত হলো একেবারে অন্তিম লগ্নে! অনেক আলোচনা সমালোচনা হলেও এই উৎসবকে কেন্দ্র করে বাঁশের খাঁচা তৈরি,  বিচুলি বাধা, কাদা মাটি তৈরি, ঠাকুরের চুল তৈরি, সাজের বিভিন্ন উপকরণ, স্বর্ণশিল্পী, ঠাকুরের পেছনের চালি নির্মাণ, পূজার পুরোহিত ঢাকি, প্যান্ডেল তৈরি এবং সেই সংক্রান্ত বিভিন্ন থিম তৈরির শিল্পীরা, পুজো মণ্ডপের সামনে বিভিন্ন রকমের বিক্রেতা, সকলের অর্থনৈতিক স্থিরতা আসে এই উৎসবকে কেন্দ্র করে।  এবছর প্রথম থেকে পুজোর বিধি নিষেধ ঘোষিত হলে হয়তো সামান্য হলেও এই আর্থিক লেনদেন গুলো সম্ভব হতো না! আবার অন্যদিকে অনিয়ন্ত্রিত বাঙালির আবেগের রাশ টানতেই সকলের মঙ্গলার্থেই হয়তো এই সিদ্ধান্ত। তবে এ ধরনের শিল্প বাঁচাতে উৎসবের প্রস্তুতি! এবং গোষ্ঠী সংক্রমণ থেকেআমাদের নিজেদের বাঁচাতে  একটা বছর না হয় দূর থেকেই দর্শনের মধ্য দিয়ে করোনা দমনে দুর্গতিনাশিনীকে সহযোগিতা করলাম!

**বরানগরের সিপিআই(এম )কর্মীরা কথায় নয় বাস্তবে তারা মানুষের পাশে থাকতে চাই ,তারি উদ্যোগ গ্রহণ করল শারদীয়া উৎসবে*

ছবি
বরানগর ,বলরাম বোস : সিপিআই(এম )বরানগর এক নম্বর এরিয়া কমিটি অন্তর্গত বরানগর পৌরসভার ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের দুই এবং তিন নম্বর শাখার যৌথ উদ্যোগে শারদ উৎসবে অর্থনৈতিক দিক দিয়ে পিছিয়ে পড়া মানুষের পাশে এক বেলা রান্না করা খাবারের ব্যবস্থা করা হলো l শারদ উৎসবের দিনগুলি আনন্দে কাটুক সকলের পেট ভরুক এই শ্লোগানকে সামনে রেখে সিপিআই(এম) বরানগর  ১ নম্বর এরিয়া কমিটি ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের দুই এবং তিন নম্বর শাখার সিপিআই(এম) কর্মীদের  যৌথ উদ্যোগে গড়ে উঠলো কমিউনিটি কিচেন l সেই কমিউনিটি কিচেনের আজ ষষ্ঠীর সকালে বরানগর জ্যোতি নগর শাখা অফিসে গরিবের রান্নাঘর উদ্বোধন হলো l এই গরিবের রান্নাঘরের উদ্বোধন করেন সিপিআই(এম) উত্তর ২৪ পরগনা জেলা কমিটির অন্যতম সদস্য অশোক ভট্টাচার্য l উপস্থিত ছিলেন এরিয়া কমিটির সদস্য প্রবাল পোদ্দার এবং বরানগর পৌরসভার প্রাক্তন সিপিআই(এম )কাউন্সিলর সীমা দাস l এই গরিবের রান্নাঘর আজ ষষ্ঠীর দিন থেকে চলবে দশমীর দিন পর্যন্ত l এই পাঁচ দিন প্রায় ৫০০ জন মানুষকে  অর্থনৈতিক দিক দিয়ে পিছিয়ে পড়া মানুষদের কে বিনামূল্যে এই জ্যোতি নগর শাখা অফিস থেকে রান্না করা খাবার বিতরণ করা হবে l 

*বাগুইআটি নৃত্যাঙ্গনের**" শারদ অর্ঘ্য*" *দুর্গা দুর্গতিনাশিনী*

ছবি
মহালয়ার এক মাস পরে পুজো! এমনও হয়? এখন দেখছি, হয়! এ বছর মহালয়ার পরে 'মলমাস' পড়েছে। পুজোও তাই দেরিতে।  মাসের আর কী দোষ, এই বছরটাকে দেখুন। কোনও দিন ভেবেছিলাম, দিন কাটবে ঘরবন্দি হয়ে! মুখোশের আড়ালে,নিতান্তই বাইরে বেরোতে হলে নাকমুখ ঢেকে, আরও সতর্ক হলে হাতে দস্তানা, মাথায় টুপি পরে। বাড়ি ফিরে নিজেকে, নিজের চশমা-ঘড়ি-জামাকাপড়-মোবাইলকে জীবাণুমুক্ত করার দীর্ঘ প্রক্রিয়া... ভেবেছিলাম এমন? কিছু দিন আগে মহালয়ার ভোরে শুনতে পেয়েছিলাম বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের চণ্ডীপাঠ।  ধীরেসুস্থে জেগে ওঠা পাড়ার কলরবের মধ্যে ‘মহিষাসুরমর্দিনী’ সবাই আমরা শুনতে পেলাম। কিন্তু একটা শূন্যতা থেকে যাচ্ছে।  চির-চেনা কণ্ঠে চন্ডীপাঠ ‘আশ্বিনের শারদপ্রাতে...’ এই মহালয়া শুনে এবার যেন মনে হচ্ছে পুজো আসছে!   ‘‘বাজলো তোমার আলোর বেণু’’ শুরু হতেই ঘরে পিন-পতনের নৈঃশব্দ্য।  কিন্তু কী হবে এই বছরে? দুনিয়া কাঁপাচ্ছে কোভিড অতিমারি। ভয় দেখাচ্ছে রোগ-মৃত্যু। কোথাও যাওয়ার নেই, কিচ্ছু করার নেই। প্রিয়জনের মুখ দেখা নেই। কী ভাবে হবে শারদোৎসব? প্যান্ডেলে অঞ্জলি দেওয়া, রাত জেগে ঠাকুর দেখার কী হবে, উৎসবের অঙ্গনে কতটা কাটছাঁট অপেক্ষা ক

৬৭তম বর্ষের দেবী আরাধনায় দঃ ২৪পরগনার রাজপুর এম এন রায় রোড নবারুন সংঘঃ

ছবি
করোনা আবহের মধ্যে  আজ মহা পঞ্চমীর পূন্য  লগ্ন‍্যে দঃ ২৪পরগনার রাজপুর এম এন রায় রোড নবারুণ সংঘ তাদের মণ্ডপের দ্বারোৎঘাটন করল। এ বছর করোনা আবহে থিমের দিকে না গিয়ে  সাবেকিআনায় আস্থা  রেখেছে নবারুণ সংঘ।  মন্ডপের সাথে তাল মিলিয়ে  এক চালার প্রতিমা  করা হয়েছে।  এদিন পূজো উদ্ধোধনের পাশাপাশি  প্রায়  ২৩০জন দরিদ্র  প্রান্তিক  মানুষের  হাতে খাদ্য  সামগ্রিক  ও মাস্ক প্রদান করা হয়  পূজো কমিটির তরফে।  আজকের এই অনুষ্ঠানে  উপস্থিত  ছিলেন ক্লাব সভাপতি  অমিতাভ  ধর, ক্লাব সম্পাদক  সঞ্জীব সরকার (পিঙ্কু) সহসভাপতি  প্রশান্ত তালুকদার,সহ সম্পাদক  রাজীব চন্দ্র  ও ক্লাব সদস্য  বিশিষ্ট  সমাজসেবী বাবুলাল দেবনাথ  প্রমুখ। অনুষ্ঠানে  বক্তব্য  রাখতে গিয়ে  সম্পাদক  সঞ্জীব সরকার  বলেন  করোনা আবহের মধ্যে  সমস্ত  সরকারি  নির্দেশ মেনে তারা পূজোর আয়োজন করেছেন।  মন্ডপের প্রবেশ পথে স‍্যানিটাইজার টানেলের ব‍্যবস্থা করা হয়েছে  বলেও উল্লেখ্য  করেন সঞ্জীব বাবু  তাছাড়া  আজ২০০ মানুষ কে খাদ‍্য সামগ্রী  তুলে দিতে পেরে তারা খুব খুশি বলেও তিনি জানান। সবশেষে  তিনি বলেন এ বছরের  পূজোটা মহামান্য  আদালতে

বরানগর সিপিআই(এম) পক্ষ থেকে নবরূপে সমীর ভট্টাচার্য স্মৃতি ভবন নামাঙ্কিত নতুন ভবনের দ্বারোদঘাটন l

ছবি
বরানগর ,বলরাম বোস : সিপিআই(এম )বরানগর দু'নম্বর এরিয়া কমিটির অন্তর্গত বরানগর  পৌরসভার অন্তর্গত কুড়ি নম্বর ওয়ার্ড শাখা নবরূপে  সমীর ভট্টাচার্য স্মৃতি ভবন নামাঙ্কিত নতুন ভবনের দ্বারোদঘাটন ঘটলো আজ সন্ধ্যায় lএই শাখা অফিস ১৯৭৬ সাল থেকে পুরনো বরানগর পৌরসভার ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্গত ছিল l বর্তমানে এই শাখাটি কুড়ি নম্বর ওয়ার্ড হয়েছে l আজ সেই জায়গায় সেই শাখা অফিসের দ্বারোদঘাটন ঘটে ফিতে কেটে নবনির্মিত শাখা অফিসের উদ্বোধন হয় l ফিতে কাটেন সিপিআই(এম )উত্তর জেলা কমিটির সম্পাদক এবং সিপিআই(এম) রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য মৃণাল চক্রবর্তী l প্রথমে গণসঙ্গীত পরিবেশন করা হয় l তার পরে প্রয়াত সমীর ভট্টাচার্যের প্রতিকৃতিতে মাল্যদান করা হয় l এই সভায় সভাপতিত্ব করেন নির্মল পাল l বক্তব্য রাখেন অশোক ভট্টাচার্য ,কিশোর গাঙ্গুলী, সানু রায়, ঝন্টু মজুমদার l  মূল বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৃণাল চক্রবর্তী ও তন্ময় ভট্টাচার্য l