পোস্টগুলি

ডিসেম্বর, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

দেশপ্রিয় নগর ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের উদ্যোগে স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবির :

ছবি
দিল্লিতে কৃষক আন্দোলনের আন্দোলনরত ৩২  জন কৃষক শহীদ হন l এই ৩২ জন শহীদের স্মরণে এবং এসএফআইয়ের ৫০ বছর উপলক্ষে এসএফআই, ডিওয়াইএফআই ,সারা ভারত গণতান্ত্রিক মহিলা সমিতি, সি আই টি ইউ এবং পশ্চিমবঙ্গ প্রগতিশীল হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক সমিতির যৌথ উদ্যোগে কামারহাটি পৌরসভার অন্তর্গত ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের উদ্যোগে স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবির l  ও করোনাভাইরাস এর আবহে দেশ এবং রাজ্যের অর্থনীতি সামনে রেখে আলোচনা সভা করা হয় l ২৭ নম্বর ওয়ার্ডে গুণীজন ব্যক্তিদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়  l সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শুরুর আগে প্রথমে শহীদদের উদ্দেশ্যে শহীদ বেদিতে মাল্যদান কর্মসূচী পালন করা হয় l  তারপরে সংগীতের মধ্যে দিয়ে স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবিরের কর্মসূচি শুরু হয় l এই স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবিরে রক্ত দান শিবিরে রক্তদাতাদের কে উৎসাহিত করতে উপস্থিত হন সিপিআই(এম) উ: ২৪ পরগনা জেলা কমিটির সম্পাদক এবং সিপিআই(এম )রাজ্য কমিটির সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য মৃণাল চক্রবর্তী, কামারহাটি বিধানসভা কেন্দ্রের সিপিআই(এম )সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য মানস মুখার্জি সিপিআই(এম )উত্তর ২৪ পরগনা জেলা সম

দেশপ্রিয় নগর SFI,DYFI ২৫ নম্বর ওয়ার্ড শাখার উদ্যোগে দেশপ্রিয় নগর ভবনে স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবির :

ছবি
SFI ৫০ বছর উপলক্ষে ছাত্র আন্দোলনের ৫০ বছরের ইতিহাস কে স্মরণ করে রাকতে টেক্সমাকো দেশপ্রিয় নগর আঞ্চলিক কমিটি এস এফ আই এবং ডিওয়াইএফআই ২৫  নম্বর ওয়ার্ড শাখার উদ্যোগে দেশপ্রিয় নগর ভবনে স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবির অনুষ্ঠিত হয় l এই স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবিরে রক্ত সংগ্রহ করতে আসে কলকাতার নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজ এন্ড হাসপাতালের ব্লাড ব্যাংকের কর্মীরা এবং ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ এন্ড হসপিটালের ব্লাড ব্যাংকের কর্মীরা l এই স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবিরে রক্ত সংগ্রহ করতে আসে l স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবিরে ১০০  জন রক্তদাতা তাদের শরীরের মূল্যবান রক্ত মানুষের প্রয়োজনে মানুষের স্বার্থে স্বেচ্ছায় দান করেন l রক্তদাতাদের কে উৎসাহিত করতে রক্তদান শিবিরে উপস্থিত ছিলেন মৃণাল চক্রবর্তী সিপিআই(এম ) উ: ২৪ পরগনা জেলা কমিটির সম্পাদক এবং সিপিআই(এম )পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটির সম্পাদক মন্ডলীর অন্যতম সদস্য মানস মুখার্জি , কামারহাটি বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক এবং সিপিআই(এম )উ:২৪ পরগনা জেলা কমিটির সম্পাদক মন্ডলীর অন্যতম সদস্য শতরূপ ঘোষ .নেপাল দেব ভট্টাচার্য সি আই টি ইউ উত্তর ২৪ পরগনা জেলা কমিটির সভাপতি এবং সিপিআই(

দেশপ্রিয় নগর ২৫ নম্বর ওয়ার্ড এসএফআইয়ের ৫০ বছর উপলক্ষে এই ৫০ বছর কে স্মরণ করে রাখতে আলোচনা সভা l

ছবি
এসএফআই টেক্সমাকো দেশপ্রিয় নগর আঞ্চলিক কমিটির অন্তর্গত দেশপ্রিয় নগর বিদ্যানিকেতন স্কুল শাখার উদ্যোগে এসএফআইয়ের ৫০ বছর উপলক্ষে এই ৫০ বছর কে স্মরণ করে রাখতে আলোচনা সভা সংগঠিত করেন l দেশপ্রিয় নগর বাজারে সমাজ ভবনে l কেন্দ্রীয় সরকার যে নয়া শিক্ষানীতি চালু করেছে সেই শিক্ষা নীতির উপর আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় l২৫ নম্বর ওয়ার্ডের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকে কৃতি ছাত্র-ছাত্রীদের সংবর্ধনা যাওয়া হয় l এছাড়া করোনা আবহে যারা চিকিৎসা পরিষেবা স্বাস্থ্যপরিসেবা দিয়েছেন সেই সমস্ত মানুষকে সম্বর্ধিত করা হয় l এই আলোচনা সভায় আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এসএফআই রাজ্য কমিটির সদস্য ঋজুরেখ দাশগুপ্ত এবং প্রধান বক্তা ছিলেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপিকা নন্দিনী মুখোপাধ্যায় l সম্পূর্ণ অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন দেবস্মিতা মুখোপাধ্যায় l ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যে অবস্থিত উচ্চ মাধ্যমিক এবং মাধ্যমিকের ৩০ জন ছাত্রছাত্রীকে সম্বর্ধিত করা হয় এই সভা মঞ্চ থেকে l

পর্যটকদের স্বাগত জানাতে তৈরী শান্তিনিকেতনের সোনাঝুরিঃ

ছবি
 ঠান্ডা আমেজ গায়ে মেখে বড় দিনের সপ্তাহে  পর্যটকদের  স্বাগত জানাতে তৈরী কবিগুরুর স্মৃতি  বিজরিত শান্তিনিকতনের সোনাঝুরি। আজ রবিবার আমরা পৌছে গেছিলাম  সোনাঝুরিতে,একে রবিবার ছুটির দিন তার ওপর চলছে বড় দিনের সপ্তাহ তাই আজ সোনাঝুরিতে সকাল থেকে পর্যটকদের  ভীড়।  পর্যটক সমাগমের জন‍্য সোনাঝুরিতে স্থানীয় দোকানদারা পসরা সাজিয়ে বসে পড়েছেন। ভীড়ের কারনে তাদের ব‍্যবসা বাণিজ্য ভালো হচ্ছে  তাই তাদের মুখে চওড়া  হাসি ফুটেছে।  এর পাশাপাশি  দর্শক মনোরঞ্জনের জন‍্য সোনাঝুরিতে আদিবাসীদের  নৃত‍্যানুষ্ঠান হচ্ছে, আর সেখানে দর্শকরাও  মাদলের তালে তালে নেচে উঠছেন। কলকাতা  থেকে আগত পর্যটক মন্দিরা ব‍্যানার্জী বলেন করোনা আবহে দূরে কোথায় না গিয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে শান্তিনিকেতন  চলে এসেছেন তবে পৌষ মেলা না হওয়ার দরুন অনেক পর্যটকের মন খারাপ, সোনাঝুরি আদিবাসী  নৃত‍্য সেই  ক্ষতে কিছুটা প্রলেপ লাগিয়েছে।

কলকাতা মেট্রোরেল জি এম মনোজ যোশীর উপস্থিতিতে নোওয়াপাড়া থেকে দক্ষিনেশ্বর পর্যন্ত ট্রায়াল রান।

ছবি
আজ থেকে দক্ষিণেশ্বর মেট্রো পরীক্ষামূলক চলাচল শুরু হলো দক্ষিনেশ্বর থেকে 4 কিলোমিটার দৈর্ঘ্য এই মেট্রো রেল পথ কলকাতা মেট্রো জিএম মনোজ যোশী উপস্থিতিতে এ দিন শুরু হলো দক্ষিণেশ্বর মেট্রো রেলের পরীক্ষামূলক যাত্রা তবে কবে থেকে এই মেট্রো চলাচল শুরু হবে তা এখনো ঠিক হয়নি বলে জানান কলকাতা মেট্রো জিএম মনোজ যোশী

রাজপুর সোনারপুর পৌরসভার ২৫নং ওয়ার্ডে অনুষ্ঠিত হল দুয়ারে সরকার কর্মসূচিঃ

ছবি
 মখ‍্যমন্ত্রী মমতা বন্ধোপাধ‍্যায়ের অনুপ্রেরনায় ও স্থানীয় পৌরমাতা সোনালী রায়ের উদ্যোগে আজ রাজপুর সোনারপুর পৌরসভার ২৫নং ওয়ার্ডের জগদ্দল কলোনি  হাইস্কুলে  দুয়ারে সরকার কর্মসূচি  অনুষ্ঠিত হল।  এদিন সকাল থেকে সরকারি  প্রকল্পে নাম নথিভুক্ত  করার জন‍্য জগদ্দল  স্কুলের বাইরে স্থানীয় ওয়ার্ডের নাগরিকদের  লম্বা  লাইন ছিল চোখে পড়ার মতো। পৌরমাতা সোনালী রায় নিজে উপস্থিত  থেকে সমস্ত কর্মসূচির তত্ত্বাবধান  করেন। খাদ‍্যসাথি,স্বাস্থ‍্যসাথী,পুরোহিত ভাতার মতো সরকারি  প্রকল্পগুলিতে  সাধারন মানুষ তাদের নাম নথিভুক্ত  করান।  পৌরমাতা সোনালী রায় বলেন মানুষ এই জনমুখী প্রকল্প গুলির সুবিধা  যাতে ঘরে বসে পান তার জন‍্য দুয়ারে সরকার কর্মসূচি  পাশাপাশি  তিনি এদিন মুখ‍্যমন্ত্রীর প্রতি বিরোধী   দলগুলির করা কটাক্ষ নিয়েও তীব্র প্রতিবাদ করেন। 

""মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে বাংলা ভাষাকে ব্রাত্য রাখার অভিযোগ;রাজপথে কর্মসূচি 'ঐক্য বাংলা'র*

ছবি
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা : মাস খানেক আগে থেকেই সামাজিক মাধ্যমে কয়েকটি ছবি ঘুরছিল। সেখানে দেখা গিয়েছিল যে দক্ষিণেশ্বর ও বরাহনগর মেট্রো স্টেশনের বিভিন্ন সাইনবোর্ডে রয়েছে হিন্দির প্রাধান্য। বাংলা হরফ থাকলেও সেটা খুবই আবছা ও ক্ষুদ্র।  এবার মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে বরাহনগর ও দক্ষিণেশ্বর মেট্রো স্টেশন সংলগ্ন চত্বরে পোস্টারিং ও জনসংযোগ কর্মসূচি গ্ৰহণ করল 'ঐক্য বাংলা' । কেন এই কর্মসূচি গ্ৰহণ করা হল ?  উত্তরে 'ঐক্য বাংলা'র সাধারণ সম্পাদিকা শ্রীমতী সুলগ্না দাশগুপ্ত জানান, " মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষ তথা বিভিন্ন কেন্দ্রীয় সরকারের সংস্থার বিভিন্ন স্থানে বাংলা ভাষাকে ব্রাত্য করে রাখার বিষয়টি নতুন নয়। একই ঘটনা ঘটে দক্ষিণেশ্বর ও বরাহনগর মেট্রো স্টেশনেও। বাংলার মাটিতে যদি কোথাও বাংলা ভাষাকে সঠিকভাবে গুরুত্ব না দেওয়া হয় এবং সেই জায়গায় যদি হিন্দির প্রাধান্য চোখে পড়ে , তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। তাই আপামর বাঙালিকে সচেতন করার জন্য এবং মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার জন্য আমরা বরাহনগর ও দক্ষিণেশ্বরে পোস্টারিং ও

বড়দিন উপলক্ষে সেজে উঠছে গঙ্গারামপুর মিশন চার্চ

ছবি
জয়দীপ মৈত্র,দক্ষিণ দিনাজপুরঃ হাতে মাত্র আর গোনা আর ৫ দিন আর তার আগে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর চার্চ সেজে উঠছে ২৫ ডিসেম্বর উপলক্ষে। ২৫ ডিসেম্বর খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উত্‍সবের নাম ‘খ্রিস্টমাস’, বাংলায় একে বলা হয় ‘বড়দিন’। যিশু খ্রিস্টের জন্মোত্‍সবকে কেন্দ্র করে এই উত্‍সব পালন করা হয়ে থাকে। বিশ্বের অধিকাংশ দেশেই প্রতিবছর বড়দিন পালিত হয় ২৫ ডিসেম্বর। তবে রাশিয়া, জর্জিয়া, মিশর, আর্মেনিয়া, ইউক্রেন ও সার্বিয়ার মতো কয়েকটি ইস্টার্ন ন্যাশানাল চার্চ বড়দিন পালন করে থাকে ৭ জানুয়ারি তারিখে। বড়দিন উপলক্ষে প্রতিবছরের মতো এবারও দক্ষিন দিনাজপুর জেলার গির্জাগুলো সেজে উঠেছে উত্‍সবের রঙে। বেশ কয়েকটি গির্জা ঘুরে দেখা গেছে, গির্জার প্রতিটি অংশে করা হয়েছে আলোকসজ্জা। লাল, নীল ও সবুজ এলইডি লাইটে ঝলমলে হয়ে উঠেছে গির্জাগুলো। তেমনি গঙ্গারামপুর শিববাড়ি মিশন চার্চও এলাকার বাড়িগুলো সেজে উঠেছে আলোর রোশনাই। চার্চের ফাদার জানান, ‘বড়দিন উপলক্ষে আমাদের প্রস্তুতি তিন-চার সপ্তাহ আগে থেকেই শুরু হয়। আমাদের দু’ধরনের প্রস্তুতি থাকে— একটি আধ্যাত্মিক ও অন্যটি বাহ্যিক। আমরা আধ্যাত্মিকট

জাতীয় সংগীত বদলের প্রস্তাব: রাজপথে প্রতিবাদ ঐক্য বাংলার*

ছবি
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা : বিজেপি সাংসদ ও প্রবীণ নেতা সুব্রহ্মণ্যম স্বামী যে কবিগুরুর লেখা জাতীয় সঙ্গীত বদলাতে চেয়েছেন সে কথা সকলেরই জানা। এই বিষয়টি শোনার পর থেকেই নিন্দায় সরব আপামর বাঙালি সমাজ।  সেই নিন্দায় সামিল বাংলার প্রথম মুক্তপন্থী বাঙালি জাতীয়তাবাদী সংগঠন 'ঐক্য বাংলা'ও। বিজেপি সাংসদ সুব্রাহ্মণ্যম স্বামীর এই আবেদনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে রবিবার অর্থাৎ ২০শে ডিসেম্বর সন্ধ্যায়  দক্ষিণ কলকাতার মোহর কুঞ্জের সামনে প্রতিবাদ সভার আয়োজন করল 'ঐক্য বাংলা'।  তবে প্রতিবাদ সভার আগেও কি কোনো কর্মসূচি গ্ৰহণ করেছিল 'ঐক্য বাংলা' ?  উত্তরে 'ঐক্য বাংলা'র সাধারণ সম্পাদিকা শ্রীমতী সুলগ্না দাশগুপ্ত জানান , " বিষয়টা জানার পর থেকেই আমরা সামাজিক মাধ্যমে প্রতিবাদ জানিয়ে এক সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি 'জাতীয় সঙ্গীত সপ্তাহ'-এর আয়োজন করেছিলাম। আমাদের একটাই দাবি ছিল - কোনোভাবেই কবিগুরুর লেখা জাতীয় সঙ্গীত বদল করা যাবে না। আমরা পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তথা ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে এই বিষয়ে চিঠি লিখে আবেদন জানাই তাঁরা যেন বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে

বরানগরে বামেদের উদ্যোগে রক্তদান শিবির :

ছবি
সিপিআই(এম )বরানগর দু'নম্বর এরিয়া কমিটির অন্তর্গত বরানগর পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের রেড ভলেন্টিয়ার এর উদ্যোগে গোপাল লাল ঠাকুর রোড ৩৪ বি বাসস্ট্যান্ডে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দুজন মারা যায় l প্রদীপ রায় চৌধুরী এবং অপরাজিত রায় দুজনেই সিপিএম কর্মী l তাদের স্মরণে স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবির আয়োজন করা হয় l এই স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবিরে রক্ত সংগ্রহ করতে আসেন l  এম আর বাঙ্গুর হাসপাতালে ব্লাড ব্যাংকের কর্মীরা l এই স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবিরে ৫০  জন রক্তদাতা তাদের রক্ত দান করেন l এই রক্তদান শিবিরে উদ্বোধন করেন উত্তর দমদম বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক এবং সিপিআই(এম) উত্তর ২৪ পরগনা জেলা কমিটির সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য তন্ময় ভট্টাচার্য l রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে উপস্থিত ছিলেন অশোক ভট্টাচার্য্য এবং অশোক রায় l এই রক্তদান শিবিরে রক্ত সংগ্রহ করতে আসে lস্বাস্থ্য দপ্তরের ভ্রাম্যমাণ গাড়িতে এক রক্ত সংগ্রহ করা হয় l

বামেদের গণবিক্ষোভ :

ছবি
কামারহাটি পৌরসভা অন্তর্গত সিপিআই(এম)-এর পাঁচটা এরিয়া কমিটির উদ্যোগে পথসভা l দীর্ঘদিন ধরে কামারহাটি বিধানসভা অন্তর্গত অঞ্চল সমাজ বিরোধী কার্যকলাপ বেড়ে চলা এবং ধর্মঘটের দিন বামপন্থী কর্মীদের উপরে পুলিশের আক্রমণের প্রতিবাদে বেলঘড়িয়া থানার সামনে গণবিক্ষোভ ডেপুটেশন কর্মসূচি পালন করা হলো l এই বিক্ষোভ কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন সিপিআই(এম )পূর্ব বেলঘড়িয়া এরিয়া কমিটি সম্পাদক জয়দীপ চৌধুরী l এই বিক্ষোভ সভায় বক্তব্য রাখেন শায়নদীপ মিত্র ডি ওয়াই এফ আই রাজ্য কমিটির সম্পাদক এবং সিপিআই(এম )রাজ্য কমিটির অন্যতম সদস্য প্রদীপ মজুমদার, সিপিআই(এম )উ:২৪ পরগনা জেলা কমিটির অন্যতম সদস্য দিব্য জ্যোতি দাস ,ডি ওয়াই এফ আই উ: ২৪ পরগনা জেলা কমিটির সভাপতি এবং সিপিআই(এম )উ:২৪  পরগনা জেলা কমিটির অন্যতম সদস্য l এই বিক্ষোভ সবার থেকে ছয়জনের প্রতিনিধিদল বেলঘড়িয়া থানার ওসি রতন চক্রবর্তীর সাথে দেখা করেন lএবং উনার হাতে তাদের দাবি তুলেদেন l অবিলম্বে সমাজ বিরোধী কাজের সাথে যুক্ত অভিযুক্তদের অবিলম্বে গ্রেফতার করতে হবে l বেআইনি অস্ত্র উদ্ধার করতে হবে l বিভিন্ন জায়গায় মদের আসর বসা তা অবিলম্বে বন্ধ করতে হব

**বাংলার সন্মান বেঙ্গল এক্সিলেন্সি অ্যাওয়ার্ড ২০২০**

ছবি
গতিময় জীবনের বাঁধাকে অতিক্রম করতে যে বা যারা সমাজ জীবনে বিশেষভাবে দাগ রেখেছেন বা খ্যাতি লাভ করেছেন তাঁদের অধ্যাবসায় এবং কঠোর পরিশ্রম দিয়ে।  সেই সব মানুষদের আলাদা করে বরণ করে বাংলা ও বাঙ্গালীর সকল স্তরের বরণীয় ব্যাক্তিদের নিয়েই গীতাঞ্জলি আয়োজিত "বেঙ্গল এক্সিলেন্সি অ্যাওয়ার্ড ২০২০" নেহেরু চিলড্রেনস মিউজিয়ামে হয়ে গেলো। এদিনের সন্ধ্যায় এই পুরষ্কার পেলেন সমাজে বিভিন্ন পেশায় সফল ব্যাক্তিরা।   প্রথমেই মুম্বাই থেকে ভার্চ্যুয়ালের মাধ্যমে পুরষ্কৃত হলেন শ্রীনন্দী (সৃজনশীল নৃত্যশিল্পী)।  এরপর ডাক্তার অরুণাভ লালা ( অস্থি রোগ বিশেষজ্ঞ),  সুধীর দত্ত( সংগীত পরিচালক), সাবির আহমেদ ( সমাজসেবী),  কাশীনাথ দাস ও লক্ষী দাস ( সমাজসেবী)  মৃগাঙ্ক ব্যানার্জী (শিশু সাহিত্যিক),  সোহিনী হুসেন (উদ্যোগপতি ও সমাজসেবী),  অনুপ বর্ধন ( সাংবাদিক),  আলথিয়া ফিলিপস ( সাংবাদিক), সুবীর কুমার ঠাকুর ( অর্থনীতিবিদ),  পরী (সমাজসেবা সংগঠন),  জয়দেব সিকদার ( সমাজকর্মী),  বিশ্বজিৎ মন্ডল ( সমাজসেবক), সমু মিত্র( চলচ্চিত্র সংগঠক), শিবনাথ দে সরকার এবং প্রণব বর্ধন (এশিয়ায় সোনাজয়ী ক্রিড়াবিদ), শিবু দে (ক্রীড

পূর্ব বর্ধমান সমুদ্রগড় অঞ্চলের হাটশিমলা রথতলা অঞ্চলের দীর্ঘদিন ধরে হনুমানের উপদ্রব :

ছবি
পূর্ব বর্ধমানের সমুদ্রগড় অঞ্চলের হাটশিমলা রথ তলা অঞ্চলের দীর্ঘদিন ধরে হনুমানের উপদ্রবের এলাকার মানুষ ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়ছে l ভয়ে বাচ্চারা ঘর থেকে বেরোতে পারছে না l  বাইরে কোন জিনিস রাখতে পারছেনা l হনুমানদের উপদ্রবে খাবার অভাবে জনবহুল জায়গায় l ওরা বেরিয়ে আসবে খাবারের খোঁজে l  একবারে প্রায় ৩০ থেকে ৪০ টা হনুমান বাচ্চা সহ জনবহুল  জায়গায় খাবারের সন্ধানে চলে আসছে l এতে এলাকার মানুষ ভয়ে ভীত l

*বাঙালি শিশুদের বইতে চলছে ভুল ও অসাংবিধানিক প্রচার; প্রতিবাদে সরব 'ঐক্য বাংলা'*

ছবি
 দাবি করেন যে ' হিন্দি ভারতের রাষ্ট্রভাষা '। অথচ এটি কেবলই একটি 'মিথ' , ভারতের কোনো রাষ্ট্রভাষা নেই। সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন বাংলা জাতীয়তাবাদী সংগঠনের সৌজন্যে এই তথ্যটি ফের একবার সাধারণ বাঙালির সামনে চলে এসেছে।  তবে নজিরবিহীন ভাবে ' হিন্দি ভারতের রাষ্ট্রভাষা ' দাবি করা একটি প্রকাশনী সংস্থার অফিসে অভিযান করে স্মারকলিপি প্রদান করল বাংলার প্রথম মুক্তপন্থী বাঙালি জাতীয়তাবাদী সংগঠন 'ঐক্য বাংলা'।  ঠিক কি কারণে স্মারকলিপি প্রদান করল 'ঐক্য বাংলা' ?  উত্তরে 'ঐক্য বাংলা'র সাধারণ সম্পাদিকা শ্রীমতী সুলগ্না দাশগুপ্ত জানান , " কয়েকদিন আগেই সামাজিক মাধ্যমে আমরা জানতে পারি 'হোলি চাইল্ড পাবলিকেশন' নামক একটি প্রকাশনী সংস্থা তাদের প্রকাশিত একটি সাধারণ জ্ঞানের বইতে প্রচার করে যে 'হিন্দি ভারতের রাষ্ট্রভাষা'। কিন্তু এই তথ্য সম্পূর্ণ ভুল ও অসাংবিধানিক। ভারতের কোনো রাষ্ট্রভাষা নেই। উপরন্তু এটা এমন একটা ভুল যেটা বাঙালি শিশুদের নিজেদেরকে দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক ভাবতে পরোক্ষভাবে উৎসাহ দেবে। সুতরাং এই শিশুমনের পক্ষে ক