পোস্টগুলি

নভেম্বর, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

##শ্রদ্ধায়_স্মরণে_শপথে_ফুটবলের_চে##

ছবি
#শ্রদ্ধায়_স্মরণে_শপথে_ফুটবলের_চে#         Sfi-Dyfi বরানগর আঞ্চলিক কমিটি ১ও ২ এর পক্ষ থেকে আজ এক স্মরণসভার আয়োজন করা হয়েছিল বি.টি.রোড বনহুগলীর উত্তরায়ণ হাউসিং এস্টেটের সামনে। প্রথমে মারাদোনার প্রতিকতিতে মাল্যদান করা হয়। তারপর প্রয়াত কমরেড দিয়েগোর স্মৃতিতে কিছুক্ষণ নীরবতা পালন করে  উপস্থিত সকলে । এরপর মোমবাতি জ্বালিয়ে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করা হয়। মারাদোনার স্মরণে প্রজেক্টর দিয়ে বড় পর্দার মাধ্যমে অডিও-ভিডিও সাপোর্টে একটি মেগা ক্যুইজ (Open to all)প্রতিযোগিতা সংঘটিত করা হয়, যার বিষয় ছিল 'দিয়েগো আর্মান্দো মারাদোনা"।ক্যুইজ পরিচালনা করেন প্রখ্যাত ক্যুইজ মাষ্টার শুভব্রত চক্রবর্তী। এই ক্যুইজের মধ্য দিয়েই বামপন্থায় দৃঢ়ভাবে আস্থাশীল দিয়েগোর জীবন সম্পর্কে অনেক না জানা কথা  সর্বসাধারণের কাছে তুলে ধরা হয়। মারাদোনার সারা জীবনের খেলার সেরা ক্লিপিংস গুলো বড় পর্দায় দেখানো হয়। স্মরণ অনুষ্ঠানের শেষে ঐ বড় পর্দায়  ISL এর ইষ্টবেঙ্গল-মোহনবাগান ডার্বি ম্যাচ লাইভ স্ক্রিনিং করা হয়। উপস্থিত ছাত্র-যুবদের মধ্যে উচ্ছ্বাস ছিল চোখে পড়ার মতো।       এই স্মরণ অনুষ্ঠানে অঞ্চলের 

রাজ্য বিধানসভায় সংবিধান দিবস পালিত :

ছবি
৭১তম সংবিধান দিবস উপলক্ষে ২৬শে নভেম্বর পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য বিধানসভায়  দিনটি যথাযোগ্য মর্যাদা সহকারে পালন করা হয়।  সংবিধানের রূপকার ড. বি.আর.আম্বেদকরের প্রতিকৃতি, মৃর্তি এবং সংবিধানের প্রতিলিপিতে পুষ্পার্ঘ্য নিবেদন করেন অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক শ্যামল মন্ডল, সচিব অভিজিৎ সোম, বিশেষ সচিব ধৃতিরঞ্জন পাহাড়ী সহ অন্যান্য আধিকারিক ও কর্মচারীবৃন্দ। সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, দেশের লোকসভা, রাজ্যসভা সমেত অন্যান্য রাজ্যের বিধানসভার অধিবেশন শুরুর আগে সংবিধানের প্রস্তাবনা (Preamble) পাঠ করাই রীতি। এই প্রস্তাবনার মধ্যে সংবিধানের মূল উদ্দেশ্য ও বক্তব্য নিহিত থাকে। ভারতবর্ষের সার্বভৌমত্ব, অখন্ডতা, সংহতি ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে সেই বক্তব্যকে অনুসরণ করার কথা বলেন তিনি। এ বিষয়ে আগামীদিনে বিধানসভায়  সর্বদলীয় বৈঠকে একটি প্রস্তাব পেশ করার পাশাপাশি লোকসভার অধ্যক্ষকেও  লিখিত প্রস্তাব পাঠানোর কথা বলেন।  জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের পরিসমাপ্তি ঘটে।

পূজ্যপাদ শিবকৃপানন্দ স্বামীজির সান্নিধ্যে অভূতপূর্ব সফলতা পেল 'চৈতন্য মহোৎসব'

ছবি
পূজ্যপাদ শিবকৃপানন্দ স্বামীজির সান্নিধ্যে অভূতপূর্ব সফলতা পেল  'চৈতন্য মহোৎসব' করোনার মহামারীর সময়ে বহু  লোককে হতাশা নামক এক নতুন রোগের মুখোমুখি হতে হয়েছে। এই সময়ে মানুষকে আনন্দময় হয়ে উঠতে এবং আধ্যাত্মিকতার দিকে এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণার উদ্দেশ্য নিয়ে, সমর্পণ ধ্যানযোগের প্রতিষ্ঠাতা পরমপূজ্যপাদ  শিবকৃপানন্দ স্বামীর সান্নিধ্যে ৭-৯ই নভেম্বর ফেসবুক ও ইউটিউব-এর মাধ্যমে ৭২ ঘন্টা অনলাইন সম্প্রসারণের মধ্য দিয়ে আয়োজন করা হয়েছিল "চৈতন্য মহোৎসব"।  শ্রী শিবকৃপানন্দ ফাউন্ডেশন দ্বারা আয়োজিত "গুরু তত্ত্ব" আকারে সম্প্রচারিত  কর্মসূচীতে অংশগ্রহণ করে ভারত ও বিদেশের লক্ষাধিক মানুষ উপকৃত হন। বিভিন্ন ধর্মের সাধুদের হাতে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন হয় । গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী বিজয়ভাই রুপানী ভাবনগরের সাংসদ ড. ভারতীবেন শিয়াল, কচ্ছ-এর সাংসদ বিনোদ ভাই চাওড়া এবং নাগপুরের ডিআইজি সন্দীপ পাতিলের শুভেচ্ছা সমেত সাক্ষাৎকারের ভিডিওগুলি প্রদর্শিত হয়।  তিন দিনের কর্মসূচিতে  পূজ্যপাদ স্বামীজীর সান্নিধ্যে সকাল শুরু হত ধ্যান  সহযোগে। এরপরে তিনি ও  পূজ্যাপাদ গুরুমা কর্তৃক অমূল্য বচ

সাংবাদিক চন্দ্রশেখর কে নিঃশর্ত মুক্তি দেয়া হোক

ছবি
দেশের আইন কারণ একদিকে মানুষের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করে। অন্যদিকে সেই আইনকে অপব্যবহার করে ভালো মানুষকে বিপদে ফেলছে, তেমনি উদাহরণ দেশের প্রতিটি রাজ্যের ভুরি ভুরি আছে। রাজনৈতিক হিংসার ফল যে কতটা ভয়ঙ্কর হতে পারে তা বাংলার বুকে সাংবাদিকরাও টের পেয়ে যাচ্ছে। অনলাইন নিউজ পোর্টাল নিউজ সারাদিনের সাংবাদিক চন্দ্রশেখর সরকার বাংলার দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার বাসন্তী থানার আমঝাড়া হাটখোলাতে বাড়ি।তাকে মিথ্যা কেসে ফাঁসানো হয়েছে বলে অভিযোগ তুলেছে ইন্ডিয়ান জার্নালিস্ট এন্ড অল এডিটর অ্যাসোসিয়েশনের তরফ থেকে। গ্রামের একাধিক লোক একটি ঘটনার বিবরণ দিচ্ছে, ২০১৮ এক ভদ্রলোক সাংবাদিক চন্দ্রশেখর এর বাড়ির পাশে টি থাকতো, সেই ব্যক্তি হাজার পনের টাকা ধার নিয়েছিল সাংবাদিক চন্দ্রশেখর সরকারের কাছ থেকে, সেই টাকা চাওয়াতে ভয়াবহ বিপত্তি হয়ে গেল।তার নামে মিথ্যা অভিযোগ করল সেই ভদ্রলোকের  নাবালক মেয়েকে দিয়ে। এই মামলা জাতীয় সিডিউল কাস্ট কমিশন পর্যন্ত গড়ায়। সেই সময় বিষয়টি কমিশনার হস্তক্ষেপে মিটিয়েও যায়। এরপর দুবছর কেটে গেলেও হঠাৎ গতকাল রাতে বাসন্তী থানার পুলিশ সক্রিয় হয়ে সাংবাদিক চন্দ্রশেখর সরকারকে  গ্র

মাঝেরহাট ব্রিজ খোলার দাবীতে বিজেপির বিক্ষোভ

ছবি
মাঝেরহাট ব্রিজ খোলার দাবীতে বিজেপির বিক্ষোভ  কথাতেই আছে আঠেরো মাসে বছর। লকডাউনের অনেক আগে থেকেই বন্ধ রয়েছে মাঝেরহাট ব্রিজ। মেরামতির কাজের জন্যে দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার কারণে অনেক ঘুরপথে যাতায়াত করতে হচ্ছে নিত্যযাত্রীদের। অবেকদিন তো হলো। এবার নড়েচড়ে একটু তাড়াতাড়ি কাজ সম্পন্ন করার দাবিতে বিক্ষোভ গেরুয়া শিবিরের।  তারাতলা মোড় জুড়ে মাঝেরহাট ব্রিজ চালু করার দাবীতে কলকাতা উত্তর শহরতলী জেলার  বিজেপি মাইনোরিটি মোর্চার পক্ষ থেকে প্রতিবাদ জানানো হয়। এইসিনের এই বিক্ষোভ কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন কলকাতা উত্তর শহরতলী জেলার মাইনোরিটি মোর্চার জেলা সভাপতি শেখ রমজান আলি, কলকাতা উত্তর শহরতলী জেলার  মহিলা মোর্চার সম্পাদিকা সোনিয়া হালদার(ঘোষ) এবং দলীয় অন্যান্য নেতৃত্বরা।।

পানিহাটিতে অভিনব ভাবে পালিত হল ছট পুজো :

ছবি
আজ ছট পুজো ছট মাইয়া ছট মাইয়া কা পুজো l সারাদেশ এবং আমাদের রাজ্য ভক্তির সাথে পালন করা হচ্ছে l কলকাতা হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্ট আদেশ দেয় কোন বাজি ফাটানো যাবে না কোথাও একসাথে জমায়েত করা যাবে না l কলকাতার সুভাষ সরোবর রবীন্দ্র সরোবরে এই উৎসব পালন করা যাবে না l এই উৎসব পালন করতে হয় পুজো করতে হয় গঙ্গার পাশে অথবা জলের পাশে পুকুর বা বড় ঝিল বা বড় সরোবরের কাছে সূর্য পুজো  করতে হয় l সে কারণেই এই হাইকোর্টের এবং সুপ্রিম কোর্টের আদেশ মেনে হাওড়া এবং কলকাতার বিভিন্ন জায়গায় কৃত্রিম জলাধার নির্মাণ করে এই পুজো ব্যবস্থা করা হচ্ছে l ঠিক সেরকমই পুজোর ব্যবস্থা করা হলো পানিহাটির ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের গোকুলনগর ঐক্য সম্মিলনী ক্লাবের মাঠে l  এই মাঠের মধ্যেই মাটি কেটে প্লাস্টিক দিয়ে কৃত্রিমভাবে জলাধার নির্মাণ করা হয় l সেই জলাধারের সামনেই প্রায় চল্লিশটির উপরেই পরিবার ছট পুজো পালন করল l এলাকার মানুষ জানান কোর্টের আদেশ মেনে আমরা আমাদের এলাকায় জলাধার নির্মাণ করে এই পুজোর ব্যবস্থা করেছি এবং এর সাথে সাথে যে করোনা ভাইরাস এর জন্য স্বাস্থ্যবিধি মেনে শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে আমরা এই পুজো

ঐক্য বাংলার শুরু করা আন্দোলনকে সফল করল সমস্ত বাঙালি জাতীয়তাবাদী দল: রবীন্দ্র সরোবরে বন্ধ ছট পুজা*

ছবি
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: অবশেষে সমস্ত আশঙ্কার অবসান হল। সুপ্রিম কোটের রায়কে মান্যতা দিল প্রশাসন।  এই বছর রবীন্দ্র সরোবরে ছট পুজো হল না। অক্ষুণ্ণ থাকল রবীন্দ্র সরোবরের পরিবেশ।  আজকের এই কৃতিত্বের পথের পথনির্দেশক হিসেবে নজির গড়েছে বাংলার প্রথম মুক্তপন্থী বাঙালি জাতীয়তাবাদী সংগঠন 'ঐক্য বাংলা'।  'ঐক্য বাংলা'র অন্যতম নেতা অভিজিৎ গুহ নিয়োগী জানালেন , " রবীন্দ্র সরোবর শুধু "কলকাতার ফুসফুস' নয়,এটি বাংলার একটি ঐতিহ্য। যেভাবে গত দু বছর পরিবেশ আদালতের রায়কে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে রবীন্দ্র সরোবরে ছটের নামে তান্ডব চালায় বহিরাগতরা সেটা একেবারেই সমর্থনযোগ্য নয়। তাই এবার প্রথম থেকেই আমরা এর বিরুদ্ধে যথাসাধ্য জনমত গঠন ও উপযুক্ত কর্মসূচি গ্ৰহণ করেছি। "  কি কি ভাবে জনমত গঠন ও অন্যান্য কর্মসূচি গ্ৰহণ করল 'ঐক্য বাংলা' ?  ঐক্য বাংলার সাধারণ সম্পাদিকা সুলগ্না দাশগুপ্ত জানালেন , "গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই আমরা সামাজিক মাধ্যমে ক্রমাগত জনমত গঠন করে চলেছি যাতে রবীন্দ্র সরোবরের পরিবেশ অক্ষুণ্ণ থাকে। বাংলা জাতীয়তাবাদী সংগঠনগুলোর মধ্যে আমরাই প

রবীন্দ্র সরোবরের দূষণমুক্তি কি সম্ভব ? চিরস্থায়ী সমাধানের দিকে এগোচ্ছে 'ঐক্য বাংলা'*

ছবি
 নিজস্ব সংবাদদাতা , কলকাতা : গত কয়েক বছর ধরে যেভাবে আইন অমান্য করে রবীন্দ্র সরোবরে ছট পুজো পালন করা হয়েছিল তাতে রীতিমত বিক্ষুব্ধ হয়েছিল সাধারণ মানুষ থেকে পরিবেশপ্রেমী সংগঠনগুলি। এই তালিকায় রয়েছে কিছু বাংলা জাতীয়তাবাদী সংগঠনও।  এই বছর পরিবেশ আদালত তাদের রায়ে জানিয়ে দেয় রবীন্দ্র সরোবরে ছট সহ কোনো ধর্মীয় উৎসবই পালন করা যাবে না। এই রায়ের বিরুদ্ধে KMDA হাইকোর্টে আবেদন করলেও সেখানেও একই রায় বহাল রাখা হয় ।  অবশেষে সুপ্রিম কোর্টে এই রায়ের বিরুদ্ধে আবেদন করলেও এই বিষয়ে চূড়ান্ত রায় বেরোবে ২৩ই নভেম্বর।  সুতরাং হাইকোর্টের রায় বজায় থাকছে।  কিন্তু এত কিছুর পরেও কি রায় ঠিকঠাক ভাবে পালন করা হবে ?  গত দুই বছরের মত পুনরাবৃত্তি হবে না তো ?  ঐক্য বাংলার সাধারণ সম্পাদিকা শ্রীমতী সুলগ্না দাশগুপ্ত জানান , " আমরা আশা করি প্রশাসন হাইকোর্টের রায়কে মান্যতা দেবে এবং রবীন্দ্র সরোবরে এই বছর ছট পুজো হবে না।"  'ঐক্য বাংলা'র দাবি বছরের পর বছর যেভাবে রবীন্দ্র সরোবরে দূষণ হয়ে চলেছে সেটার একটা চিরস্থায়ী সমাধান খুব শীঘ্রই হবে।  জানা গিয়েছে যে সামাজিক মাধ্যম

ব্যারাকপুর ও উত্তর দমদম প্রয়াত সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় কে স্মরণ করে রাখতে তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে শোক মিছিল সংঘটিত হয় l

ছবি
৪০ দিন টানা মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে জীবনের শেষ লড়াইয়ে হেরে গেলেন বিশিষ্ট চলচ্চিত্র শিল্পী নাট্যকার আবৃত্তিকার সাহিত্যিক সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় l আজ ১১ টা ১৫ মিনিটে কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন l জীবনের অনেক বড় বড় লড়াইয়ের জয় করে ফিরে এসেছেন কিন্তু তিনি এই রোগের সাথে লড়াই করে শেষ যুদ্ধে জয় করতে পারলেন না l  তাঁকে স্মরণ করে সিপিআই(এম) উত্তর দমদম অঞ্চলের চারটে এরিয়া কমিটি বিরাটি বিশরপাড়া পূর্ব বিরাটি বিশরপাড়া পশ্চিম নিমতা দক্ষিণ ও নিমতা উত্তর এই চারটি এরিয়া কমিটি এবং উত্তর দমদম বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক তন্ময় ভট্টাচার্যের উদ্যোগে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের স্মরণ করে রাখতে মৌন মিছিল সংঘটিত হলো l নিমতা থানার সামনে থেকে এই মৌন মিছিল শুরু হয় এবং শেষ হয় কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়ে এর মুখে l সেখানে সংক্ষিপ্ত সভায় এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয় l তার পরে এই মিছিল শেষ হয় l সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় প্রিয় গান ছিল আগুনের পরশমণি এই গানটি গাইতে গাইতে এই শোক মিছিল চলে l এম বি রোড ধরে l   মিছিলে উপস্থিত ছিলেন উত্তর দমদম বিধানসভা কেন্দ্রের

ক্রমশ স্বাভাবিকত্ব হারাচ্ছে আদিবাসীদের নিজস্বতা, আজ শিশু দিবসে কৃষ্ণনগর দিশারী পক্ষ থেকে আদিবাসী শিশুদের মধ্যে ফিরিয়ে নিয়ে আসলো শৈশব :

ছবি
বেঁচনা টঙ্কা"  ওঁরাও সম্প্রদায়ের আদিবাসী মানুষরা খেলার মাঠকে বেঁচনা টঙ্কা বলে।নিয়ত হারিয়ে যাচ্ছে বাংলার আদিবাসী সংস্কৃতি আর আপনারা জানেন দিশারী পরিবারের সমস্ত কর্মকাণ্ড এই আদিবাসী সমাজ কে ঘিরে। প্রতিবছর ঠান্ডা আসতেই তারা একটা দিন বেছে নেয় লুপ্তপ্রায় আদিবাসী খেলা (ডোঙ্গা রেস, তীর ধনুক ছোড়া, গাছে ওঠা, সাঁতার ইত্যাদি)গুলোকে রক্ষা করতে । আজ 14 ই নভেম্বর অর্থাৎ শিশু দিবস কে কেন্দ্র করে এক প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে নদীয়ার আসাননগর চাঁদপুর আদিবাসী গ্রামে।  আদিবাসী ভাষা ,সংস্কৃতি এমনকি জীবন শৈলীও  ব্যবহৃত হয় সিনেমা থিয়েটার নাটকে, তা থেকে বাণিজ্যিক সফলতাও আসে তাদের! কিন্তু যাদেরকে ঘিরে এত কিছু তারা থেকে যায় অন্ধকারে।  অথচ তাদের দৈহিক শক্তি, বিচক্ষণতার ক্ষমতা, সহনশীলতা সবকিছু থেকে শিক্ষা নিতে পারি আমরা। প্রাকৃতির  থেকে ক্রমশ দূরে চলে যাচ্ছি আমরা! তাই বিভিন্ন রোগের শিকার হচ্ছি! বাড়ছে মানসিক অবসাদ! কিন্তু ওঁরা আছে আনন্দে ওদের মতো করে। আমরা শুধু তাদের স্বাভাবিক জীবনে আধুনিকতা লাগতে দেব না', বহন করে চলতে সহযোগিতা করব ওদের কৃষ্

দীপাবলিতে আলোর উৎসবে মার্কসীয় সাহিত্যের সহ প্রগতিশীল সাহিত্যের বুক স্টল উদ্বোধন :

ছবি
বেলঘড়িয়া সিপিআই(এম )এরিয়া কমিটি অন্তর্গত শ্রমিক সংগঠনগুলির উদ্যোগে শারদ উৎসবের পরে দীপাবলিতে আলোর উৎসবে মার্কসীয় সাহিত্যের সহ প্রগতিশীল সাহিত্যের বুক স্টল উদ্বোধন হলো বেলঘড়িয়া ফিডার রোড বাটার মোড়ে l এই বুক স্টলের উদ্বোধন করেন সি আই টি ইউ পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটির সভাপতি সুভাষ মুখার্জি l এই উদ্বোধন অনুষ্ঠানে পরিচালনা করেন সিপিআই(এম) উ: ২৪ পরগনা জেলা কমিটির অন্যতম সদস্য বেলঘড়িয়া এরিয়া কমিটির সম্পাদক ঝন্টু মজুমদার l  উপস্থিত ছিলেন রেলওয়ে হকার্স ইউনিয়নের রাজ্যের নেতৃত্ব রঞ্জিত সরকার ও কামারহাটি পৌরসভার ২১ নম্বর ওয়ার্ডের প্রাক্তন জনপ্রতিনিধি সুব্রত চ্যাটার্জী সহ সিপিআইএমের কর্মী-সমর্থকরা l এই বুক স্টলে উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বই ক্রেতা ও পাঠকদের উৎসাহ দেখা যায় l  তিন দিন এই বুক স্টল চলবে l বুক স্টল কে ঘিরে ধরে সাধারণমানুষ  সহ নিত্যযাত্রীদের এই বুক স্টলে বই দেখার একটা উৎসাহ উদ্দীপনা দেখা যায় l

বামনের হাজার প্রদ্বীপে সাজলো গ্রাম :

ছবি
 ১০০০ প্রদ্বীপ জ্বেলে আলোয় ভরিয়ে দিলেন বাপন দাস। দীপাবলি শুরু হতেই শিলিগুড়ি মহকুমা চটহাট পঞ্চায়েত এলাকার অন্তর্গত দুটি গ্রাম আলোকিত করেন তিনি।নিরগিন গছ এবং ভিমা গছ গ্রামের বিভিন্ন রাস্তা দিয়ে ঘুরে ঘুরে রাস্তার দু'ধার দিয়ে মাটির প্রদ্বীপ জ্বালিয়ে আলোয় ভরিয়ে দিলেন সমাজকর্মী তথা পুলিশ কর্মী বাপন দাস।  এলাকার মহিলাদের সাথে নিয়ে গতকাল সূর্যাস্তের আগেই রাস্তার ধার দিয়ে মাটির প্রদ্বীপ জ্বালিয়ে রেখে যান। নিগাম ক্লাবের মহিলা সদস্যদের নিয়ে উলু ধ্বঞ্জ এবং শঙ্খ বাজিয়ে এই কর্মসুচী পালন করা হয়।  এক অভিনব উদ্যোগ বামন দাসের। গ্রামবাসীরা এমন ব্যাপার আগে দেখেননি। তাদের মতে, হঠাৎ দেখি গ্রামের বিভিন্ন রাস্তা আলোকিত লাগছে। খুব সুন্দর লাগছে দেখতে।। গ্রামবাসীরা ঘর থেকে বেরিয়ে এসে রাস্তায় ভিড় জমান বামন বাবুর এই সুন্দর কর্মকাণ্ড দেখতে।। বামন দাসের নব ভাবনায় সাজানো সমগ্র গ্রাম যেন এক অসাধারণ রুপ নিয়েছে। পুলিশকর্মী বামন দাসের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন গ্রামবাসীরা।

৪২তম বর্ষের শ‍্যামা আরাধনার প্রস্তুতি সুভাষগ্রাম বার্মাকলোনি সুবর্নপল্লী যুব সংঘঃ

ছবি
কাল কালি পূজো তাই আজ শেষ মুহূর্তে  পূজোর প্রস্তুতি  চলছে সুভাষগ্রাম বার্মা কলোনি যুব সংঘের পূজোর।  ক্লাব সদস্যদের অক্লান্ত  পরিশ্রমের ফলে সেজে উঠছে মন্ডপ আর তার প্রস্তুতি  দেখতে হাজির হলাম আমরা। ক্লাব সদস‍‍্যরা জানালেন এবার তারা পূজোর বাজেট কাটছাট করে তা দিয়ে  সমাজ সেবা মূলক কাজ করবেন। আগামীকাল  প্রতিমা উন্মোচনের মাধ‍্যমে পূজো শুরু  হবে।

পৌরমাতা শান্তা সরকারের উদ্যোগে বিজয়া সন্মেলনী অনুষ্ঠানঃ

ছবি
নিজের ওয়ার্ডে জনসংযোগ  বাড়াতে ও তৃণমূল  কর্মীদের সাথে শুভেচ্ছা  বিনিময়ে  জন্য  ২১নং ওয়ার্ডের পৌরমাতা শান্তা সরকারের উদ্যোগে বিজয়া সন্মেলনের আয়োজন করা হয়।  উক্ত অনুষ্ঠানে  উপস্থিত  ছিলেন সোনারপুর দঃ বিধায়ক জীবন মুখোপাধ‍্যায়, পৌরমাতা নিজে,তাছাড়া ওয়ার্ড সভাপতি  ও কোয়াডিনেটর মিলন সরকার, জেলা ছাত্র  পরিষদের সাধারণ  সম্পাদক  অভিজিৎ রায়, ওয়ার্ড সম্পাদক  গোপাল দত্ত প্রমুখ । অনুষ্ঠানে  শান্তা সরকারের  উদ্যোগে বিশিষ্ট অতিথিদের সংবর্ধনা  দেওয়া  হয়। অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের মুখোমুখি  হয়ে বিধায়ক জীবনবাবু বলেন বাংলায় মমতা ব‍্যানার্জীর নেতৃত্বে  উন্নয়নের কর্ম যজ্ঞ চলছে। আসুন আমারা সবাই  তার হাতকে শক্ত করি।  অনুষ্ঠানে  পৌরমাতা সবাইকে  বিজয়ার শুভেচ্ছা  জানিয়ে বলেন আগামী বছর বিধানসভা ভোট আর তার জন‍্য এখন থেকে প্রস্তুতি  শুরু  করে দিতে হবে।  অনুষ্ঠান শেষে  খাওয়াদাওয়া  আয়োজন  করা হয়

২৬ শে নভেম্বর ধর্মঘট সফল করা এবং রেলের ট্রেনের সংখ্যা বাড়ানো ও যাত্রী সুরক্ষা এই নিয়ে প্রচার অভিযান চালায় সি আই টি ইউ l

ছবি
বলরাম বোস রিপোর্ট : সি আই টি ইউ বেলঘড়িয়া এবং বেলঘড়িয়া রেলওয়ে হকার্স ইউনিয়নের যৌথ উদ্যোগে আজ প্রথম ট্রেন চলা শুরু হয় l সাত মাস বেশিদিন ধরে ট্রেন বন্ধ থাকার পর আজ চালু হয় l ট্রেন যাত্রীদের পাশে দাঁড়াতে অভিনব উদ্যোগ গ্রহণ করল বেলঘড়িয়া সিআই টি ইউ এবং রেলওয়ে হকার্স ইউনিয়ন l  তারা রেলযাত্রীদের হাতে হ্যান্ড স্যানিটাইজার এবং যে সমস্ত যাত্রীদের মুখে মাক্স নেই তাদের হাতে মাক্স তুলে দেওয়া হয় l  তার সাথে সাথে প্রচার করা হয় আগামী ২৬ শে নভেম্বর সারা ভারত সাধারণ ধর্মঘট সফল করা এবং ট্রেন সংখ্যা বাড়ানো l হকারদের ব্যবস্থা করা এবং যাত্রী পরিষেবা যাত্রীদের সুরক্ষা দেওয়ার সঠিক ব্যবস্থা রাখতে হবে এই প্রচার করেন l বেলঘড়িয়া স্টেশনে উপস্থিত ছিলেন ঝন্টু মজুমদার l ২১ নম্বর ওয়ার্ডের প্রাক্তন কাউন্সিলর সুব্রত চ্যাটার্জী ,জয়ন্ত দে এবং হকার্স ইউনিয়নের নেতা রঞ্জিত সরকার l  এর সাথে সাথে সোদপুরে সোদপুর স্টেশন সোদপুর রেলওয়ে হকার্স ইউনিয়ন এবং পানিহাটি সি আই টি ইউ পক্ষ থেকে  সোদপুর স্টেশন ম্যানেজার এর হাতে সারক লিপি তুলে দেওয়া হয় l উপস্থিত ছিলেন দু

বরানগর সিপিআই(এম )উদ্যোগে মহান নভেম্বর বিপ্লব কে কেন্দ্র করে সাহিত্যিক বুক স্টল

ছবি
বরানগর, বলরাম বোস : সিপিআই(এম )বরানগর এক নম্বর এবং দুই নম্বর এরিয়া কমিটির যৌথ উদ্যোগে মহান নভেম্বর বিপ্লব উপলক্ষে ৭ ই নভেম্বর থেকে বুকস্টল শুরু হয় l বরানগর বি টি রোডের উপর টপিন রোড মরে l এই বুক স্টল কে কেন্দ্র করে প্রত্যেকদিন সন্ধ্যাবেলায় আলোচনা সভা আয়োজন করা হয় l আজকের বিষয় ছিল ধর্মঘটের বক্তব্য রাখেন l  সিপিআই(এম) উ: ২৪ পরগনা জেলা কমিটির সম্পাদক এবং সিপিআই(এম) পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটির সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য মৃণাল চক্রবর্তী এবং সি আই টি ইউ পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটির সভাপতি এবং সিপিআই(এম )রাজ্য কমিটির অন্যতম সদস্য সুভাষ মুখার্জি উপস্থিত ছিলেন l অশোক ভট্টাচার্য, কিশোর গাঙ্গুলী এবং শানু রায় বর্তমান পরিস্থিতিতে ধর্মঘট সফল করার মধ্যে দিয়ে কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারকে হুঁশিয়ারি দেওয়া এবং ধাক্কা দেওয়া কথা বলেন l

বাংলায় পরিষেবা প্রদানের দাবিতে Rapido অফিস অভিযান 'ঐক্য বাংলা'র **

ছবি
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা : রাপিডো জনপ্রিয় একটি অ্যাপ ভিত্তিক  বাইক পরিষেবা সংস্থা। কিন্তু অনেক সর্বভারতীয় বেসরকারি কোম্পানীর মতই, রেপিডো রাখেনি বাংলায় পরিষেবা পাবার সুযোগ। রেপিডো বাইক চালকরা খোদ রাজধানী কলকাতা র বুকে  বাংলায় কথা বলতে অস্বীকার করছেন এবং বাংলায় পরিষেবা চাইলে রাইড ক্যানসেল করছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। এসব অভিযোগের ভিত্তিতে এবার তাদের বাংলার মূল অফিসে স্মারকলিপি প্রদান করল 'ঐক্য বাংলা'।  কেন এই স্মারকলিপি প্রদান করা হল ?  উত্তরে 'ঐক্য বাংলা'র সাধারণ সম্পাদিকা শ্রীমতী সুলগ্না দাশগুপ্ত জানান , " পশ্চিমবঙ্গের বুকে কোনো ব্যবসায়ীক সংস্থা যদি ব্যবসা করে তাদের নৈতিক কর্তব্য হল সেই রাজ্যের মাতৃভাষায় পরিষেবা প্রদান করা। অথচ এই রাজ্যের অধিকাংশ মানুষ বাঙালি হওয়া সত্ত্বেও রেপিডো সহ একাধিক সংস্থা যেভাবে বাংলা ভাষাকে ব্রাত্য রেখে , বাঙালিকে অন্য ভাষায় পরিষেবা প্রদান করছে ও বিভিন্নভাবে বাঙালিকে অপমান করছে তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। তাই রেপিডোর মূল অফিসে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছি আমরা। "  এসব অভিযোগের ভিত্তি কি ?  ঐক্য বাংলার অন্