পুজোকে কেন্দ্র করেই, বিভিন্ন ছোটো ছোটো কুটির শিল্পের পুনরুজ্জীবন ঘটে

কৃষ্ণনগর ,সমীর দাস : ধর্মীয় বিশ্বাসের পেছনে সমাজের অর্থনৈতিক সামঞ্জস্য কারণ লুকিয়ে থাকে। তাই উৎসবের প্রয়োজন। বর্তমানে মহামান্য হাইকোর্টের নির্দেশে পুজো প্যান্ডেল গুলি কনটেইনমেন্ট জোন ঘোষিত হলো একেবারে অন্তিম লগ্নে! অনেক আলোচনা সমালোচনা হলেও এই উৎসবকে কেন্দ্র করে বাঁশের খাঁচা তৈরি,  বিচুলি বাধা, কাদা মাটি তৈরি, ঠাকুরের চুল তৈরি, সাজের বিভিন্ন উপকরণ, স্বর্ণশিল্পী, ঠাকুরের পেছনের চালি নির্মাণ, পূজার পুরোহিত ঢাকি, প্যান্ডেল তৈরি এবং সেই সংক্রান্ত বিভিন্ন থিম তৈরির শিল্পীরা, পুজো মণ্ডপের সামনে বিভিন্ন রকমের বিক্রেতা, সকলের অর্থনৈতিক স্থিরতা আসে এই উৎসবকে কেন্দ্র করে। 



এবছর প্রথম থেকে পুজোর বিধি নিষেধ ঘোষিত হলে হয়তো সামান্য হলেও এই আর্থিক লেনদেন গুলো সম্ভব হতো না! আবার অন্যদিকে অনিয়ন্ত্রিত বাঙালির আবেগের রাশ টানতেই সকলের মঙ্গলার্থেই হয়তো এই সিদ্ধান্ত। তবে এ ধরনের শিল্প বাঁচাতে উৎসবের প্রস্তুতি! এবং গোষ্ঠী সংক্রমণ থেকেআমাদের নিজেদের বাঁচাতে  একটা বছর না হয় দূর থেকেই দর্শনের মধ্য দিয়ে করোনা দমনে দুর্গতিনাশিনীকে সহযোগিতা করলাম!

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

**বসন্ত রঙে মেতে উঠল বেলঘড়িয়া নিউ বাসুদেবপুর রোড অধিবাসী**

পূর্ব কলকাতায় গাঙ্গোর মহোৎসব উদযাপন :

**বাংলার সন্মান বেঙ্গল এক্সিলেন্সি অ্যাওয়ার্ড ২০২০**