কাল কালি পূজো তাই আজ শেষ মুহূর্তে পূজোর প্রস্তুতি চলছে সুভাষগ্রাম বার্মা কলোনি যুব সংঘের পূজোর।
ক্লাব সদস্যদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে সেজে উঠছে মন্ডপ আর তার প্রস্তুতি দেখতে হাজির হলাম আমরা। ক্লাব সদস্যরা জানালেন এবার তারা পূজোর বাজেট কাটছাট করে তা দিয়ে সমাজ সেবা মূলক কাজ করবেন। আগামীকাল প্রতিমা উন্মোচনের মাধ্যমে পূজো শুরু হবে।
বেলঘড়িয়ানিউ বাসুদেবপুর রোড অধিবাসীবৃন্দের ( নিউ কলোনি ) পক্ষ থেকে প্রথম বছর বসন্ত উৎসবের আয়োজন করা হয় বসন্ত উৎসব l অনুষ্ঠিত হয় কামারহাটি পৌরসভা পরিচালিত শিশু উদ্যানে l ধামসা মাদল তিনটে নাচের টিম তাদের শিল্পীরা নাচ পরিবেশন করেন ল সংগীত পরিবেশন করেন অনি দাম ও তার সম্প্রদায় আদিবাসী নৃত্য l ধামসা মাদলে মেতে ওঠে এলাকার মানুষেরা l তাদের সাথে অংশগ্রহণ করে গুণী মানুষের রাও । অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন দমদম লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী ডক্টরেট সুজন চক্রবর্তী , কামাহাটি পৌরসভার পৌরপ্রধান গোপাল সাহা ,কামারহাটি পৌরসভার পৌর প্রতিনিধি বিমল সাহা ,কামারহাটি পৌরসভার পৌর প্রধান পরিষদ সদস্য শ্যামল চক্রবর্তী ,পানিহাটি পৌরসভার পৌর প্রতিনিধি সম্রাট চক্রবর্তী এবং দমদম লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপির ও অডিনেটর কৌশিক চ্যাটার্জী সহ বিভিন্ন ব্যক্তিত্বরা । এলাকার মানুষ সহ শিশুরাও এই বসন্ত উৎসবে মেতে ওঠে । রাঙ্গিয়ে ওঠে রঙিন এ ।
চৈত্র মাসে রাজস্থান জুড়ে ধুমধাম আকারে উৎযাপিত হয় গাঙ্গৌর মহোৎসব। মহাদেব শিব এবং দেবী পার্বতীর মিলনকে স্মরণ করে এই উৎসবে মাতেন আপামর জনতা। বিগত ১৬ বছর ধরে সমস্ত রীতি নীতি মেনে পূর্ব কলকাতার বুকে জাঁকজমক ভাবে আয়োজন করা হয় গাঙ্গৌর মহোৎসবের। পূর্ব কলকাতা গাঙ্গৌর মহোৎসব কমিটির পরিচালনায় এদিন আয়োজন করা হয় গাঙ্গৌর মহোৎসবের। এই উৎসবে মাতেন অগণিত মানুষ। পুরাণ মতে, বিষ্ণুর তৃতীয় অবতার মৎস্য অবতীর্ণ হন এই মাটিতেই। রাজস্থানের ইতিহাস প্রায় পাঁচ হাজার বছরের পুরানো। মাতৃতান্ত্রিক উপাসনার প্রভাবে শিবের সঙ্গে পার্বতীর আরাধনা বাংলার মত রাজস্থানেও প্রচলিত হয়েছে বহুযুগ আগে থেকেই। যা পরিচিত হয়েছে গাঙ্গোর মহোৎসব হিসেবে। পূর্ব কলকাতার এক ব্যাঙ্কয়েটে পূর্ব কলকাতা মাহেশ্বরী সভার উদ্যোগে আয়োজিত গাঙ্গোর মহোৎসবে প্রধান অতিথি হিসেবে সামিল হয়েছিলেন বিশিষ্ট শিল্পপতি শশী বাঙ্গুর, অভিনেত্রী তথা পুষ্টিবিদ রেশমি বিয়ানি। এছাড়াও রাজস্থানী সমাজের ভক্তরা ছাড়াও এই উৎসবে হাজির ছিলেন বাংলার বহু বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বরাও। উৎসবের অন্যতম আয়োজক পূর্ব কোলকাতা মাহেশ্বরী সভার সভা
কবি-সাহিত্যিকরা একটি জাতিকে নানাভাবে নিজেদের লেখনী দ্বারা উপকৃত করেন। বাঙালি জাতির তেমনই একজন বিখ্যাত সাহিত্যিক হলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। বাঙালি মনীষার এক আশ্চর্য প্রকাশ কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। বিচিত্র ও বহুমুখী সাহিত্য প্রতিভার জন্য শুধু নয়, তাঁর ভাব, ভাষা, বিষয়বস্তুর গভীরতার জন্যও তিনি অনন্য। বহু গবেষক বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সৃষ্টি নিয়ে। নানা অজানা তথ্য নিয়ে নতুন কিছু আবিষ্কারের নেশায় গবেষণা করেছেন। কেউ রবী ঠাকুরকে নতুন করে খুঁজে পাওয়ার চেষ্টা করেন তাঁর লেখা গানের মাধ্যমে। কেউ খুঁজে পান কবিতার মাধ্যমে। ছন্দে। নাচে। শব্দে। ভাষায়। সুরে। প্রতিনিয়ত এক এক জন এক এক রকম ভাবে আবিষ্কার করে থাকেন বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে। এদিন নাদ নামে সাংগীতিক গবেষণামূলক প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে বিশ্ব বরেণ্য কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতি বিজড়িত জন্মভূমিতে আয়োজন করা হয় এক বিশেষ সন্ধ্যা অনুষ্ঠানের। যেখানে সার্বজনীন রবীন্দ্রনাথ নামে এক বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বিভিন্ন জেলা থেকে বহু স্বনামধন্য শিল্পীরা আসেন নানা ভাষায় নানা ভঙ্গিতে নানা আঙ্গিকে বিশ্ব বরেণ্য কবি রব
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন