**বাংলার সন্মান বেঙ্গল এক্সিলেন্সি অ্যাওয়ার্ড ২০২০**


গতিময় জীবনের বাঁধাকে অতিক্রম করতে যে বা যারা সমাজ জীবনে বিশেষভাবে দাগ রেখেছেন বা খ্যাতি লাভ করেছেন তাঁদের অধ্যাবসায় এবং কঠোর পরিশ্রম দিয়ে।  সেই সব মানুষদের আলাদা করে বরণ করে বাংলা ও বাঙ্গালীর সকল স্তরের বরণীয় ব্যাক্তিদের নিয়েই গীতাঞ্জলি আয়োজিত "বেঙ্গল এক্সিলেন্সি অ্যাওয়ার্ড ২০২০" নেহেরু চিলড্রেনস মিউজিয়ামে হয়ে গেলো। এদিনের সন্ধ্যায় এই পুরষ্কার পেলেন সমাজে বিভিন্ন পেশায় সফল ব্যাক্তিরা।  

প্রথমেই মুম্বাই থেকে ভার্চ্যুয়ালের মাধ্যমে পুরষ্কৃত হলেন শ্রীনন্দী (সৃজনশীল নৃত্যশিল্পী)।  এরপর ডাক্তার অরুণাভ লালা ( অস্থি রোগ বিশেষজ্ঞ),  সুধীর দত্ত( সংগীত পরিচালক), সাবির আহমেদ ( সমাজসেবী),  কাশীনাথ দাস ও লক্ষী দাস ( সমাজসেবী)  মৃগাঙ্ক ব্যানার্জী (শিশু সাহিত্যিক),  সোহিনী হুসেন (উদ্যোগপতি ও সমাজসেবী),  অনুপ বর্ধন ( সাংবাদিক),  আলথিয়া ফিলিপস ( সাংবাদিক), সুবীর কুমার ঠাকুর ( অর্থনীতিবিদ),  পরী (সমাজসেবা সংগঠন),  জয়দেব সিকদার ( সমাজকর্মী),  বিশ্বজিৎ মন্ডল ( সমাজসেবক), সমু মিত্র( চলচ্চিত্র সংগঠক), শিবনাথ দে সরকার এবং প্রণব বর্ধন (এশিয়ায় সোনাজয়ী ক্রিড়াবিদ), শিবু দে (ক্রীড়া সংগঠক) ,ঝুমকি সেন (সংগীত শিল্পী) ,
 এন. সি. বসাক(প্রাতিষ্ঠানিক) l
এদিনের আকর্ষণ ছিল দীর্ঘ সফল কর্ম জীবনের কৃতিত্ব হিসেবে লাইভটাইম অ্যাচিভমেন্ট পুরষ্কার পেলেন রাজনীতিবিদ ও রাজ্যের মন্ত্রী  সাধন পান্ডে এবং চলচ্চিত্রের কিংবদন্তী অভিনেত্রী মাধবী মুখার্জী। এদিন পুরষ্কার প্রদান করলেন সাংসদ শতাব্দী রায়, চিত্র পরিচালক রেষ্মী মিত্র। সংগীত পরিবেশন করেন সুজয় মুখোপাধ্যায়,  রাখী দত্ত এবং পল্লবী ঘোষ। সঞ্চালক মহুয়া ভট্টাচার্য।  শতাব্দী কন্যা সামিয়ানা ব্যানার্জীর নৃত্য উপস্থিত সকলের নজর কাড়ে।

সমাজের কল্যাণকর মানুষদের অবদানকে সন্মান জনাতেই আমাদের এই উদ্যোগ জানালেন গীতাঞ্জলির সভাপতি সুব্রত সিংহা ও আহ্বায়ক দেবব্রত রায় চৌধুরী।  আগামীদিনেও বাংলার কৃতিদের যথার্থ সন্মান জানাবো বলে তারা জানান।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

**বসন্ত রঙে মেতে উঠল বেলঘড়িয়া নিউ বাসুদেবপুর রোড অধিবাসী**

পূর্ব কলকাতায় গাঙ্গোর মহোৎসব উদযাপন :