অ্যাকাউন্টস্ লাইব্রেরী-র প্লাটিনাম জুবিলী পালিত হল!

১৯৪৭সালে পথচলার শুরু। আয়কর সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয়কে কেন্দ্র করে প্রস্তুত হয় *অ্যাকাউন্ট্যান্টস্ লাইব্রেরী*। এই সংস্থা ভারতবর্ষের প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠান যখন 'চার্টার্ড অ্যাকাউটেন্ট' -এর কোন সংস্থা ছিল না, একমাত্র  ইংল্যান্ড-এ   প্র্যাকটিস করত তখন। সবাই মিলে ভারতের স্বাধীনতার পর প্রতিষ্ঠা করা হল এক স্বীকৃত 'অ্যাকাউন্ট্যান্টস্ লাইব্রেরী'  নামক এক প্রতিষ্ঠান। তার পূর্বভাগে ছিলেন জি.বসু,  যিনি পরবর্তীকালে ১৯৪৯ সালে 'ইনস্টিটিউট অফ চার্টার্ড অ্যাকাউটেন্ট'- এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন।কেন্দ্রীয়  সরকারের আইন বলে সি.এ.অফ. ইন্ডিয়া-র প্রতিষ্ঠিত হয় । প্রথম দিন থেকেই 'অ্যাকাউন্টেস  লাইব্রেরী' আয়কর দপ্তর এর সহায়ক হিসাবে কাজ করে আসছে। মূলত বিভিন্ন সেমিনার এবং আয়কর সংক্রান্ত যাবতীয় আলোচ্য  বিষয়ের ওপর খুঁটিনাটি বিশ্লেষণাত্মক ভূমিকা গ্রহণ করে।

 সারা বছর ধরে প্রত্যক্ষ কর ও পরোক্ষ কর সহ বিভিন্ন বিষয়ে পর্যালোচনা হয় সংস্থার সদস্যদের মধ্যে এবং কেন্দ্রীয় সরকারের আর্থিক বাজেট  তৈরি করার ক্ষেত্রেও অন্যতম ভূমিকা পালন করে আসছে  সংস্থাটি।
কলকাতার এক আভিজাত হোটেলে আয়োজিত হল 
 সংস্থার রজত জয়ন্তী বর্ষপূর্তি।  উপস্থিত ছিলেন রাজ্য সরকারের অর্থমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য , সংস্থার চেয়ারম্যান শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় ,সভাপতি মণীশ তেওয়ারি এবং সচিব সুমন চৌধুরী সহ সংস্থার সদস্যবৃন্দ। আগামীদিনে আয়কর সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রস্তাব এবং জিএসটি সংক্রান্ত বিষয় উঠে এল সংস্থার রজত জয়ন্তী অনুষ্ঠানে।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

**বসন্ত রঙে মেতে উঠল বেলঘড়িয়া নিউ বাসুদেবপুর রোড অধিবাসী**

পূর্ব কলকাতায় গাঙ্গোর মহোৎসব উদযাপন :

**বাংলার সন্মান বেঙ্গল এক্সিলেন্সি অ্যাওয়ার্ড ২০২০**